গুয়াহাটি : অসম পাব্লিক সার্ভিস কমিশন (এপিএসসি)-এর ৩১ জন দুনীতিপরায়ণ ব্যক্তির বিরুদ্ধে অসম সরকার শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এবং নব নিযুক্ত প্রায় ৩৫ জন। এপিএসসি অফিসার প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। ৩১ জন শক্তি পাওয়া অফিসারদের মধ্যে অধিকাংশ সার্কেল অফিসার হিসাবে কাজে যোগ দিয়েছিলেন। তারা বছরখানিক কাজও করেছিলেন। অধিকাংশ জেলার এইসব সার্কেল অফিসারের টেবিলে কয়েকশো জমি-জমার ফাইল স্তপিকৃত অবস্থায় আছে। সেইসব ছেড়ে শাস্তির মুখে পড়েছেন অফিসাররা। কিন্তু ভুক্তভোগী আম জনতা যারা জমি-জমা সংক্রান্ত কাজ নিয়ে সার্কেল অফিসগুলিতে দৌড়ে ছিলেন। তাদের কি হবে? আজ দিশপুর সূত্রে জানা গেল, সরকার এখন পর্যন্ত কোনও সিদ্ধান্তই নিতে পারেনি। তার অর্থ দাঁড়াচ্ছে আম জনতার দুর্ভোেগ চলবেই। তাদেরকে স্বস্তি দেওয়ার কেউ নেই।
এদিকে রাজ্যের ২৬ হাজারেরও বেশি গ্রাম আছে। সরকারের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হলেও ৪৯ টি বিডিও অফিসের কাজ-কর্ম আজও স্বাভাবিক হয়নি। সাধারণ ভাড়া ঘরে কোনও রকমে বিডিওর কার্যালয় চালানো হচ্ছে। ২০১৬ সালের ২ মার্চ নতুন ৪৯ টি বিডিও কার্যালয় গড়ে তোলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু অর্থ বিভাগের কোনও অর্থ বরাদ না থাকায় কাৰ্যালয়গুলি স্বয়ং সম্পূর্ণভাবে গড়ে তোলা যায়নি। তাই গ্রাম অসমের মানুষের দুর্ভোেগ কমার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
0 comments: